শিরোনাম
- হোম
- ভালোয় ভালোয় বিদায় নিন, সরকারকে জামায়াতের আমির
আপডেটঃ Sun, Sep 8, 2024 12:44 AM
ভালোয় ভালোয় বিদায় নিন, সরকারকে জামায়াতের আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ৯২% মুসলমানের এই দেশে এখন দুর্বিষহ অবস্থা বিরাজ করছে। মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বিচারের নামে অবিচার মানুষের ঘাড়ে চাপানো হয়েছে। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নেই, কথা বলার অধিকার নেই। মানুষের মানসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার নেই। এক কথায় জাতি এখন সর্বহারা জাতি। এই রকম অবস্থা সৃষ্টি করার জন্যই পরিকল্পিতভাবে ২৮ অক্টোবরের ঘটনা ঘটানো হয়েছিল।
তিনি বলেন, ক্ষমতা কারও চিরদিন থাকে না, যাওয়ার পালা এসেছে। ভালোয় ভালোয় জাতির কোনো ক্ষতি না করে বিদায় নিন। সেটি হবে আপনাদের জন্য বুদ্ধিমানের পরিচয়। আমাদের ভাইয়েরা জীবন দিয়েছেন। তারা যেমন অন্যায়ের সাথে আপস করেনি, তেমনি আমাদের এই প্রিয় সংগঠন কোনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না।
আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের উদ্যোগে ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠার তাণ্ডবে নির্মমভাবে নিহতদের স্মরণে’ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি জাতির প্রতি বিশেষ করে মজলুমবিরোধী দল ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই। কোনো ধরনের বিভ্রান্তিকর, বিভেদ সৃষ্টিকারী কোনো বক্তব্য যেন আমরা না রাখি। সবকিছু থেকে বিরত থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতিকে সামনের দিকে নিয়ে যাই। অপশক্তির পরাজয়, ধ্বংস অনিবার্য।
শফিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের অভ্যুত্থান আমরা দেখেছি, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ আমরা দেখেছি। মানুষের বাঁচার অধিকার, বিচার পাওয়ার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার নিয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন, তারাই মানুষের সব অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। তারা শেষ পেরেকটা মেরেছিলেন বাকশাল গঠনের মধ্য দিয়ে।
তিনি বলেন, হিমালয়সম ব্যর্থতা ঢাকতে মানুষের কণ্ঠরোধ করতে তারা দুইটা অস্ত্র ব্যবহার করেছিল। একটা ছিল রাষ্ট্রীয় জল্লাদ বাহিনী গঠন, যার নাম ছিল রক্ষীবাহিনী। তাদের হাতে এমন ক্ষমতা তুলে দেওয়া হয়েছিল, তারা যাকে ইচ্ছা, যখন ইচ্ছা তুলে নিয়ে আসতে পারত।
যা ইচ্ছা, তাই করতে পারত। তাদের আইনের কোনো বাধ্যবাধকতা ছিল না, সংবিধান বা কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহিতার বিষয় ছিল না। তাদের হাতে ১০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও ৩২ হাজার যুবক বিনা বিচারে সেদিন নিহত হয়েছিল। এটা লজ্জার, এটা কলঙ্কের। সে সময় চারটি সংবাদপত্র ছাড়া সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার এই চারটিকে রাষ্ট্রীয়করণ করা হয়েছিল। সরকারের ইচ্ছার বাইরে কোনো কিছু লেখা বা প্রকাশ করার ক্ষমতা তাদের ছিল না।
চুল ও দাড়ি কে'টে ভারতে পালালেন কুমিল্লার স্যাডো বাহার
এমপি বাহার ও তার মেয়ে সূচির গন.. বিস্তারিত
কুমিল্লায় বিনা খরচে বাইক চালানোর প্রশিক্ষণ পেল শতাধিক তরুণ-তরুণী
শরীফ খানঃ কুমিল্লা নগরীতে রানা.. বিস্তারিত
দাউদকান্দির দশপাড়ায় খন্দকার মোশতাকের ভাতিজা ও নাতনির বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর অভিযোগ
খন্দকার মোস্তাকের দুই বংশধর খন.. বিস্তারিত
জাবিতে আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের গুলি, সাংবাদিকসহ আহত শতাধিক
এএসপি আব্দুল্লাহিল কাফি মাইকে.. বিস্তারিত
শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামীকে চাকরি দিচ্ছে কুবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি.. বিস্তারিত
৮যাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যায় সাবেক রেলমন্ত্রী ও সাবেক আইজিপির বিরুদ্ধে বাস মালিকের মামলা
জিল্লুর রহমান সোহাগঃ কুমিল্লা.. বিস্তারিত
মুরাদনগর উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বিএনপির মতবিনিময়
সময় উপজেলা বিএনপির নেতারা বলেন.. বিস্তারিত
দাড়ি টুপি রাখার জন্য এ দেশের মানুষ নির্যাতিত হয়েছে - এনডিএফ
জামায়াত ইসলামীর মহানগর আমির কা.. বিস্তারিত
তৃতীয় পক্ষ সুযোগ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতে চেয়েছিল
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রোগীর মৃত্যু.. বিস্তারিত
চুল ও দাড়ি কে'টে ভারতে পালালেন কুমিল্লার স্যাডো বাহার
এমপি বাহার ও তার মেয়ে সূচির গন.. বিস্তারিত